সঙ্গীতের সঙ্গে কী ভাবে মেশে আধ্যাত্মিকতা, তা নিয়েই বসছে আলোচনাসভা। উদ্যোক্তা রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কণ্ঠসঙ্গীত বিভাগ এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ফোরাম অব আর্ট অ্যান্ড কালচার। আলোচক আমেরিকার তুলান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গাই বেক, রামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠের স্বামী পরমর্মানন্দ ছাড়াও প্রদীপকুমার ঘোষ, বরুণ চক্রবর্তী ও বিনতা মৈত্র। থাকবেন উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরী, ইনফাক-এর চেয়ারম্যান তাপস গণচৌধুরী এবং আইসিসিআর-এর আঞ্চলিক অধিকর্তা গৌতম দে। জোড়াসাঁকোয় ১৪-১৫ জুলাইয়ের (রোজ সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা) ওই আলোচনাচক্রের সমাপ্তি হবে ‘ভায়োলিন ব্রাদার্স’ দেবশঙ্কর ও জ্যোতিশঙ্কর রায়ের বাদনে, সঙ্গে তবলায় পণ্ডিত তন্ময় বসু।, আজব দেশের আজব আইন। খুদেরা অনুমতি ছাড়া স্কুলে টিফিনকৌটো বদল বা ভাগ করতে পারবে না। করলে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। সে দেশে সব স্কুলেই একই নিয়ম। রোজ রোজ একই খাবার কার আর ভাল লাগে! সাহায্য পাঠান যাতে কাজ করে যেতে পারি Google Pay - 9874617187 Phone Pe - 9874617187 Paytm - 9874617187 Bank Transfer Tina Ball Ac No - 211710100053595 IFSC - ANDB0002117 Andhra Bank. আশুতোষ কলেজ থেকে ইংলিশ অনার্স নিয়ে পাস করেন মিমি চক্রবর্তী। শুভশ্রী গাঙ্গুলী স্থান : আশুতোষ মেমোরিয়াল হল (আশুতোষ কলেজ সংলগ্ন, হাজরা মোড়ের নিকটে) সময় : 21.12.2019 (11am-1pm) & 22.12.2019 (5pm-7pm) # সোদপুর: সে খোঁজ শুধু ওরাই জানে: খেলার বেলা: পা ড়ার ছোট্ট পার্ক, ঘাস নেই, আছে ধুলো! যে শহরে আজও মুসলিম পরিচয় থাকলে কিছু বিশেষ এলাকা ছাড়া ঘর ভাড়া পাওয়া মুশকিল, সেখানেই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ ‘এবং আলাপ’ আর ‘অ্যাসোসিয়েশন স্ন্যাপ’ (সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ফর অ্যাসিস্ট্যান্স টু পিপল)-এর। সম্প্রতি ওরা আয়োজন করেছিল এক অভিনব ‘পথচলা’। বৃষ্টির মধ্যে ছাতা মাথায় নানা বয়সের নানা পেশার মানুষ হাঁটলেন রমজানের পসরা সাজিয়ে বসা জাকারিয়া স্ট্রিট, কলুটোলা, চুনাগলি, নাখোদা মসজিদ চত্বর থেকে বো-ব্যারাক হয়ে লু সুন সরণি, ব্ল্যাকবার্ন লেন পর্যন্ত। উদ্দেশ্য, হিন্দু, মুসলিম, অ্যাংলো ইন্ডিয়ান, বৌদ্ধ, পার্সি, চিনা— নানান পরিচয়ে বাঁচা মানুষ-জীবন-স্থাপত্যকে ভাল করে চেনা, সর্বোপরি এক বহু-ভারতের তালিম নেওয়া। সুতা কাবাব, রকমারি হালিম, শিরমাল, বাখরখানি, লাচ্ছা, সিমুই, মাছ-গোস্ত-মুরগি-মটনের নানান পদের খুশবু নিতে নিতে চোখে পড়ছিল প্রাচীন উর্দু-আরবি বইয়ের দোকান এবং উনানি দাওয়াখানা। মহম্মদ ইয়াকুব বোঝালেন পারস্পরিক অবিশ্বাসের এই সময়ে ভিন্ন ধর্মপরিচয়ের মানুষের একে-অপরকে গভীর ভাবে চেনা কত প্রয়োজন। নাখোদা মসজিদে জানা গেল ওদের সমাজকল্যাণমূলক নানা কাজের কথা। মহম্মদ জান উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নজর কাড়লেন মুসলিম মেয়েদের স্বাবলম্বী করার কাজে সক্রিয় কয়েকজন সমাজকর্মী। উর্দু নাটকের ধারা বাঁচিয়ে রেখেছেন এমন এক জন নাট্যকারের সঙ্গেও আলাপ হল। ইফতারের পর ঘরে ফিরতে সবাই একমত: আবার কবে এমন সফর হবে! শহরে কমল কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা, ১৭ থেকে কমে হল ১১; সুশান্ত মামলায় মুম্বই পুলিশের ২ কর্তাকে তলব সিবিআইয়ের, হবে জেরা us. ইতিহাস, নাকি নেহাতই মিথ?।। চিত্রদীপ সোম, বাঙালীর সার্কাস - কালের বিবর্তনে হারাতে বসা এক বিনোদন মাধ্যমের ইতিকথা || রানা চক্রবর্তী, সতীদাহ প্রথা ও রাজা রামমোহন রায় || রানা চক্রবর্তী. Recover your password mcq gk practice sets in bengali. A password will be e-mailed to you. Tech, Letters to the Editor, The Telegraph, ABP Password recovery. ২১ জানুয়ারি ২০২১ ● ছবিতে- ১৮৬০ এর দশকে তোলা এক বালক নাথ ব্রাহ্মণ যোগী বা রুদ্রজ ব্রাহ্মণ যোগীর স্টুডিও পোট্রেট। সম্ভবত তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার কতৃক এদের চি... সময়টা নয়ের দশকের (অনেকেই যাকে ভুল করে নব্বইয়ের দশক বলেন) একদম শুরুর দিক। মাঝেমাঝেই হাতে আসতো রিকশ থেকে বিলি করে যাওয়া একটি প্রচারপত্র... ● ছবিতে: প্রফেসর প্রিয়নাথ বসুর গ্রেট বেঙ্গল সার্কাসের জিমন্যাস্টদের পিরামিড এক্ট। এঁরা সকলেই বাঙালি ছিলেন। ১৮৯০ এর দশকের ছবি। 'এ... চিত্রশিল্পীঃ মানসী মল্লিক সকাল থেকে বৃষ্টি হয়নি আজ। বৃষ্টি হলে আমার নাতনির সাতঘরওয়ালা রঙীন ছাতাটি পড়ে থাকত সিঁড়ির কোনায়। সাত রঙে... সম্রাট আকবরের অনিচ্ছা সত্বেও কিন্তু নিজের ইচ্ছায় একজন হিন্দু রানী নিজের স্বামীর সাথে সহমরণে চলেছেন। ১৬১০ খ্রীস্টাব্দে চিত্রকর মোহাম্মদ র... বাংলা শিল্পী পক্ষ কি ও কেন? Education, Advertise with ১১ জুলাই, ২০১৬, ০০:০২:০০ শেষ আপডেট: ১১ জুলাই, ২০১৬, ১৭:২৪:৫৯ ৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ০০:০১:৫৯ শেষ আপডেট: ৬ ডিসেম্বর, ২০২০, ২১:৪৭:৫০ Get all latest content delivered straight to your inbox. নাথ ধর্ম, নাথ সম্প্রদায় ও নাথ ব্রাহ্মণ বা যুগী ব্রাহ্মণদের ইতিবৃত্ত || রানা চক্রবর্তী, কে এই বাবা লোকনাথ? সম্পাদক : জুয়েল মাজহার ফোন: +৮৮০ ২ ৮৪৩ ২১৮১, +৮৮০ ২ ৮৪৩ ২১৮২ আই.পি. ।। বাংলা পক্ষ, বাংলা গানের পরিসর কমছে, বাংলার সিনেমাও খানিক কোণঠাসা। হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ ও তার ফলে বলিউডের দাপটে বাঙালি শিল্পীদের প্রাণ ওষ্ঠাগত। বাংলা সিনেমায় উত্তর ভারতীয় সংস্কৃতির প্রভাব বাড়ছে, সংলাপে ও গানে হিন্দির ব্যবহার ব্যাপক বেড়েছে। বাংলার সংস্কৃতির পক্ষে সবচেয়ে ক্ষতিকারক আজকালকার বাংলা সিরিয়াল। হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ গ্রাস করেছে সব। এমনকি বাংলা গান বাজে না কিছু রেডিও চ্যানেলে, নানা রেডিও চ্যানেলে বাংলা গান না বাজানো ও বাংলায় কথা না বলার ফতোয়া দেওয়া হয়। সময়টা দিনদিন আরও খারাপ হচ্ছে, হিন্দি সাম্রাজ্যবাদী বেনিয়া কর্পোরেট পুঁজির দাপটে বাংলার সংস্কৃতি, শিল্পীরা আজ বিপন্ন। বাঁচতে গিয়ে হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের সামনে মাথা নত করতে বাধ্য হচ্ছে অনেক শিল্পী। আমরা সকলেই জানি, নানা অনুষ্ঠানে বাংলা গান করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন শিল্পীরা।, বাংলার এই সাংস্কৃতিক বিপন্নতাকে কাটিয়ে উঠতে, হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের পথে প্রতিরোধের প্রাচীর হয়ে দাঁড়াতেই তৈরি হয়েছে বাংলা পক্ষের শাখা সংগঠন 'বাংলা শিল্পী পক্ষ'। সেদিন ছিল এক ঐতিহাসিক দিন। বাংলা শিল্পী পক্ষের প্রথম কনসার্ট শ্রদ্ধেয় আইয়ুব বাচ্চুর স্মরণে। লড়াই বাস্তবের মাটিতে শুরু হয়েছে সেদিনই। বাংলার প্রতিটা প্রান্তে হাজার হাজার শিল্পী আছে। ছো থেকে মুখোশ কিমবা ব্যান্ডের গান, ভাটিয়ালী সঙ্গীত শিল্পী বা পট শিল্পী- প্রত্যকের স্বার্থেই এই বাংলা শিল্পী পক্ষ। প্রতিটা বাঙালি শিল্পীর অধিকার সুনিশ্চিত করাই লক্ষ্য আমাদের।, বাংলার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলকে হিন্দি আগ্রাসন মুক্ত করার শপথ নিচ্ছি আমরা। গ্রাম বাংলা থেকে শহর প্রতিটা শিল্পীর লড়াই এটা, এই ঐতিহাসিক লড়াইয়ে সামিল হোন। আজ আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার দিন। বাংলা গান, সিরিয়াল ও সিনেমাকে উত্তর ভারতীয় সংস্কৃতি ও হিন্দির প্রভাব মুক্ত করতেই হবে। আমরা সেই দিনের স্বপ্ন দেখি, যেদিন বাংলার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল বাংলাময় হবে, প্রকৃত বাংলার ছবি ফুটে উঠবে।. college bangla news - Get latest and breaking bangla news about college, updated and published at 24Ghanta, Zee News Bengali. এ ভাবেই এগিয়েছে শেক্সপিয়রের ‘আ মিডসামার নাইটস ড্রিম’ অনুসরণে ‘ছোটদের শেক্সপিয়র’ সিরিজে ব্ল্যাঙ্ক ভার্স-এর নতুন নাটক ‘বসন্ত এসে গেছে’। বাংলায় এই প্রথম। মঞ্চস্থ হবে ১২ জুলাই, সন্ধে ৭টায় আই সি সি আর-এ। নাটক, মঞ্চভাবনা, সংগীত ও নির্দেশনা রাজা ভট্টাচার্য। এর আগে ব্ল্যাঙ্ক ভার্স প্রযোজিত ফুড়ুৎ, কানাইচাঁদ পালোয়ান, ভুতুম ভগবান, আল ইজ ওয়েল, E=mc2, বর্ণপরিচয়-এর মতো নাটক বঙ্গরঙ্গমঞ্চে সাড়া জাগিয়েছিল।, নাটকের প্রচলিত কৌলীন্য ভেঙে তাঁর ‘থার্ড থিয়েটার’ যে নতুন পথের সন্ধান দিয়েছিল তা আজ ইতিহাস। ১৯৮৬-তে আলোকিত শহুরে বৃত্তের বাইরে গ্রামে-গ্রামে থিয়েটার নিয়ে যাওয়ার প্রকল্প নেন বাদল সরকার ও তাঁর দল শতাব্দী, সে বৃত্তান্ত শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিকল্পনা ও সম্পাদনায় গ্রন্থিত হয়, পরিক্রমা নামের সে বই বহুকাল নিঃশেষিত। তার হুবহু পুনর্মুদ্রণ তো বটেই, সঙ্গে আরও রচনা ‘থার্ড থিয়েটার’-এর আদর্শে বিশ্বাসীদের, এই তিন দশকে যত পরিক্রমা হয়েছে তার স্থিরচিত্র ও সংবাদ সহ নতুন করে বেরচ্ছে পরিক্রমার তিন দশক (সম্পা: দেবাশিস চক্রবর্তী)— শমীকের ভাষায় ‘পুনর্মুদ্রণ নয়, পুনর্দর্শন’। ১৫ জুলাই বাদল সরকারের ৯২তম জন্মদিনে, বাংলা আকাদেমি সভাঘরে সন্ধে ৬টা ৪৫-এ। আয়োজনে নৌটঙ্কি কলকাতা।, বিশ্ব জুড়ে যখন মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে অসহিষ্ণুতা, তখনই ধর্মীয় ভাবাবেগ সরিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত আনন্দে মেতে ওঠাতেই খুশির ইদের প্রকৃত সার্থকতা খুঁজে পান সাধারণ মানুষ। এরই ঝলক মেলে কলকাতার আশেপাশের ইদের মেলায়। যেমন, দক্ষিণ ২৪ পরগনার সিরাকোলে ছয় বছর ধরে বসছে তালতলা মিলনমেলা। পনেরো দিনের মেলার অন্যতম উদ্যোক্তা সংখ্যালঘু উন্নয়নমন্ত্রী ইয়াসুদ্দিন মোল্লা। তাঁর কথায়: এই মেলার মূল উদ্দেশ্য সকলে মিলে আনন্দ করা। নাগরদোলা, খাবারের দোকান, খেলনার দোকানই বেশি। দোকানদাররা প্রায় সবাই হিন্দু। একই জেলার বাঁকড়াহাট গ্রামপঞ্চায়েতে প্রতি বছর ইদ মেলা ও সম্প্রীতি উৎসব হয়। ইদের দিনে শুরু মেলাটি চলে সাত দিন। রোজই থাকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সংসারের জিনিস, জামাকাপড় ও খাবারের দোকান, নাগরদোলা, খেলনার দোকানে সেজে ওঠে কুড়ি বছরের পুরনো মেলাটি। উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের উত্তর কাজিপাড়ার ইদ মেলাটিও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নিদর্শন। পির হজরত একদিল শাহের মাজার ঘিরে বসে এই মেলা কুড়ি দিন ধরে চলে। জামাকাপড়, সাজের জিনিস, বাসন, খেলনা, পুতুল, ঘর সাজানোর জিনিস, গাছ সবই পাওয়া যায়। নাগরদোলা থেকে খাবারের দোকান সব কিছুর স্বাদ মিলেমিশে ভাগাভাগি করে নেন স্থানীয় মানুষ।, আমাদের দেশের আধুনিক কাল গোপনে লেখকের মনে যে-সব রেখাপাত করেছে ঘরে-বাইরে গল্পের মধ্যে তার ছাপ পড়েছে।’ রবীন্দ্রনাথ নিজের ঘরে-বাইরে উপন্যাস নিয়ে যে ‘টীকাটীপ্পনী’ লিখেছিলেন, সেই কথাগুলিই ফের খেয়াল করিয়ে দিচ্ছিলেন রিমা মুখোপাধ্যায়। উপন্যাসটি অবলম্বনে তাঁর প্রথম ছবি ‘অর্ধাঙ্গিনী এক অর্ধসত্য’ ক’দিন হল মুক্তি পেয়েছে কলকাতায়। কবি-কথিত আধুনিক কালের ওই গোপন রেখাপাত বুনে দিতেই তৎপর তিনি, মানবসম্পর্কের টানাপড়েনের মধ্যে যে রহস্যের হাতছানি, তাতে সাড়া দিতেই তাঁর এ-ছবি করা। ছবির নামে ‘অর্ধসত্য’ শব্দটি রেখেছেন, তিনি মনেই করেন, কোনও নারী-পুরুষের সম্পর্কই পরস্পরের কাছে পূর্ণ সত্য নিয়ে ধরা পড়ে না, দু’তরফেই কোথাও একটা গোপনতা থাকে, সেখান থেকেই তৈরি হয় অর্ধসত্য। একশো বছর পরেও উপন্যাসটি সমকালীন তাঁর কাছে, ‘নির্দয় বাস্তবতা কোনও নারীর স্বপ্নকে কী ভাবে ভেঙে চুরমার করে দেয়, সে ব্যাখ্যা যোগ করেছি ছবিতে। হিন্দিতে করেছি, যাতে সর্বভারতীয় দর্শকের কাছে পৌঁছনো যায়।’ কবিতা কৃষ্ণমূর্তি, হরিহরণ, বসুন্ধরা দাস, সুখবিন্দর সিংহ, শাওন বসু প্রমুখ গেয়েছেন এ-ছবিতে, আর অভিনয়ে সুব্রত দত্ত, শ্রীলেখা মিত্র, সুবোধ ভাবে, বর্ষা উসগাঁওকর, রিমা লাগু, এবং মনোজ মিত্র। ‘নন্দন আমার ছবি চালাচ্ছে, আমি কৃতজ্ঞ, সলমন খানের সুলতান-এর চাপে রবীন্দ্রনাথ তো প্রায় কোণঠাসা তাঁর নিজের শহরেই!’ মন্তব্য মুম্বইবাসী রিমার।, উৎপলকুমার বসু অমিত চৌধুরীকে বলেছিলেন, ‘এত দিন রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী তিন জন আছে জানতাম— কণিকা সুচিত্রা নীলিমা। তোমার মা-র গান শোনার পর বুঝলাম তিন জন নয়, চার জন!’ ১৯২৫-এ শ্রীহট্টে জন্ম বিজয়া চৌধুরীর। সুচিত্রা মিত্র ও কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়দের সমকালীন এই শিল্পী নজরুলগীতি, অতুলপ্রসাদের গান এবং হিন্দি ভজনেও স্মরণীয়। শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘বিজয়া চৌধুরীর ‘এসো নীপবনে ছায়াবীথিতলে’ আমাকে আপাদমস্তক ভিজিয়ে পুরো ভাসিয়ে ছাড়ে...।’ সাংগীতিক পরিমণ্ডলে বড় হওয়া বিজয়ার পৈতৃক পদবি ছিল নন্দী মজুমদার। তাঁর ভাষায়, ‘গান গাইতাম তোতা পাখির মতো। যা শুনতাম আর যা ভাল লাগত তাই গলায় তুলে নিতাম।’ তাঁর পুত্র লেখক ও শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী অমিত চৌধুরী বলছিলেন, ‘উনি বিশ্বাস করতেন, রবীন্দ্রনাথের গান গাইতে হলে ব্যক্তিগত আবেগ নয়, সুর আর গানকেই প্রাধান্য দেওয়া উচিত। আমার মনে হয়, রবীন্দ্রসংগীতে এটাই তাঁর অরিজিনাল কন্ট্রিবিউশন।’ দিলীপ রায়ের সঙ্গেও তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গেয়েছেন। ১৯৫৫-’৬১ ছিলেন লন্ডনে। ১৯৬৪ থেকে মুম্বইয়ে। লিখেছেন আত্মজীবনী সিলেট কন্যার আত্মকথা। এখন কলকাতায়। সন্তোষ সেনগুপ্ত-র কাছে রবীন্দ্রসংগীতের তালিম। তাঁরই সহায়তায় ১৯৬৫-তে এইচ এম ভি থেকে প্রথম রেকর্ড। সম্প্রতি, নবতিপর শিল্পীর ১৯৮০-’৯০-এ রেকর্ড করা ‘রবীন্দ্রনাথ ও কাজী নজরুলের গান’ শীর্ষক দুটো সিডি প্রকাশিত হল বিহান মিউজিক থেকে।, Science & স্থান: আশুতোষ মেমোরিয়াল হল, হাজরা সময় : বিকাল ৫ টা তারিখ: পয়লা বৈশাখ জয় বাংলা! আবিষ্কার ও আবিষ্কারক এবং সাল ও দেশ ; পড়ুন _বিভিন্ন_কোম্পানির_নামের_পিছনের_কারন ঠিকানা: বিশ্বমঙ্গল ট্রাস্ট, ২৯ আশুতোষ চৌধুরী এভিনিউ, কলকাতা-৭০০০১৯ ফোন: ২৪৭৫ ৯৭১৭ ঋতুপর্ণ ঘোষের জন্মদিনে কিছু অনুরাগী পরিচালকের বাইরে তাঁর দ্বিতীয় চরণকে সম্মানিত করতেই আয়োজন করেছেন সঙ্গে ঋতুপর্ণ: অ্য মিউজিক্যাল অফ ইমোশন। ইতিমধ্যে স্কুল থেকে আইনকানুনহীন খোয়াবডাঙা নামে এক সুন্দর জায়গায় বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের দেদার মজা। কেউ নিয়ে যায় গাজরের হালুয়া, কেউ বা এক বস্তা ড্রাই ফুচকা! ই-পেপার, বাংলার বাঘ বছর পঁচিশ আগেই প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর চার ছেলে সিদ্ধান্ত নিলেন, স্যর আশুতোষের বিখ্যাত এবং বিপুল গ্রন্থসংগ্রহ তুলে দেওয়া হবে কলকাতার জাতীয় গ্রন্থাগারের হাতে। বস্তুত ১৯২৫ সালে হরিশ পার্কে আশুতোষের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী সভায় মহাত্মা গাঁধী, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন, সুভাষচন্দ্র বসু সহ অনেকেই তাঁর স্থায়ী স্মৃতিরক্ষার পরিকল্পনা করেন। কেওড়াতলা মহাশ্মশানে শ্রীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পরিকল্পিত স্মারক, ধর্মতলায় দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরীর তৈরি মূর্তি, বাড়ির সামনের রাস্তা কি ভারতীয় সংগ্রহশালার প্রেক্ষাগৃহের নামকরণ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবার্ষিকী ভবন তাঁর নামে চিহ্নিত করা, সবই এই উদ্যোগের অঙ্গ। ১৯৪৯-এ যেমন বই সংরক্ষিত হল, তেমন ১৯৫৮-য় আড়াই বিঘে জমির উপর বিশাল বাড়িটি উৎসর্গ করা হল দেশের কাজে। এ দেশে বিস্মৃতিই যেখানে স্বাভাবিক, সেখানে বহু দিন ধরেই নানা ভাবে কাজ করছে আশুতোষ মেমোরিয়াল ইনস্টিটিউট। আশুতোষের সার্ধশতবর্ষে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজ্য পুস্তক পর্ষদ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথ ভাবে তারা প্রকাশ করেছে আশুতোষের লেখা ও তাঁর সম্পর্কিত এগারোটি বই। বিভিন্ন উদ্যোগের পিছনে নীরবে সক্রিয় ইনস্টিটিউটের সম্পাদক, আশুতোষের দৌহিত্রী তথা প্রমথনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কন্যা রীনা ভাদুড়ী।, বাঁ দিকে, ১৯৪৯ সালের এই আলোকচিত্রে দেখা যাচ্ছে, মুখোপাধ্যায় পরিবারের বসতবাড়ি খালি করে সব বই চলে যাচ্ছে জাতীয় গ্রন্থাগারে। সাত দশক পেরোতে চলল, আজও সে বাড়ি ‘খালি’ হয়নি, তার ঐতিহ্য এখনও অটুট। বরুণ মুখোপাধ্যায়ের সাংসদ তহবিলের অর্থে বাড়ির একাংশে সদ্য গড়ে উঠল আশুতোষ মুখোপাধ্যায় মেমোরিয়াল অডিটোরিয়াম, আর তার উপরে ‘আর্কাইভ’, যেখানে থাকবে পারিবারিক নথিপত্র। সম্প্রতি তা উদ্বোধন করলেন রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী, ছিলেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি চিত্ততোষ মুখোপাধ্যায়, বরুণ মুখোপাধ্যায় প্রমুখ।, বিশিষ্ট বাঙালি চিন্তাবিদ রবীন্দ্রকুমার দাশগুপ্ত-র (১৯১৫-২০০৯) বিবিধ প্রবন্ধ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত হবে আজ, তাঁর ১০২তম জন্মদিনে। সম্পাদনায় অমলকুমার মুখোপাধ্যায় ও চিন্ময় গুহ। ‘তাঁর বিদ্যাচর্চার মূলে সেই জ্ঞান, যা হৃদয়ের উচ্চারণ হয়ে উঠতে চায়, আমাদের এই খণ্ডিত জীবনে জাগিয়ে তুলতে চায় এক সম্পূর্ণতার বোধ।’ জানালেন চিন্ময় গুহ। প্রবন্ধগুলির বিষয় শেক্সপিয়র, রামমোহন, রবীন্দ্রনাথ, মেকলে, ম্যাক্সমুলার, দ্বিজেন্দ্রলাল, কাঙাল হরিনাথ, রঙ্গলাল, শরৎচন্দ্র, ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়; বঙ্কিমের ধর্মচর্চা থেকে সুনীতিকুমারের বিশ্বভাবনা। বিশেষ উল্লেখ্য ‘কলেজ স্কোয়ারে অ্যারিস্টটল’ নামে অ্যারিস্টটল ও বিদ্যাসাগরের মধ্যে কয়েকটি বিষণ্ণ কাল্পনিক সংলাপ। আজ বিকেল ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চন্দ্রমুখী-কাদম্বিনী হলে বইটি উন্মোচন করবেন শঙ্খ ঘোষ। স্মারক বক্তৃতা দেবেন বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ সব্যসাচী ভট্টাচার্য। বিষয়: ‘দ্য ডিক্লাইন অব বেঙ্গল: আ থিম ইন দ্য রাইটিংস অব প্রফেসর দাশগুপ্ত’। সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুগত মারজিৎ।, আবার আমরা যেন এক দুঃসময়ের দিকে ফিরে যাচ্ছি, আত্মঘাতে ধ্বংস করে দিতে চাইছি আমাদের বাঙালি জাতিসত্তাকে। ঠিক সে সময়েই ‘সপ্তাহ’ পত্রিকার উদ্যোগে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় স্মারক বক্তৃতার আয়োজন। ‘বাঙালি সমাজ ও সাহিত্যে অ-সাম্প্রদায়িকতার উন্মেষ’ নিয়ে বলবেন বাংলাদেশের কবি, চিন্তাবিদ্ ও আওয়ামি লিগ পত্রিকা উন্নয়ন-এর সম্পাদক নূহ-উল-আলম লেনিন। ১৪ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় বাংলা আকাদেমি সভাঘরে। বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার জকি আহাদ বিশেষ অতিথি আর সভাপতিত্বে তরুণ সান্যাল। সঙ্গে কাব্যায়ন পরিবেশিত কাব্যপাঠ, বৃন্দগানে ভাষা শহিদ স্মারক সমিতি। অন্য দিকে আইজেনস্টাইন সিনে ক্লাব-এর উদ্যোগে গোর্কি সদনে সাম্প্রতিক রুশ ছবির উৎসব, ১১-১৫ জুলাই, প্রতিদিন সন্ধে সাড়ে ৬টায়। রুশ বিপ্লবের অব্যবহিতে আইজেনস্টাইন-পুদভকিন প্রমুখের যে সব শিল্পোত্তীর্ণ ছবি গোটা পৃথিবীকে স্তব্ধ করে রেখেছিল, সে সব ছবিকে এ শহরে সাধারণ্যে জনপ্রিয় করে তুলেছিল এই ফিল্ম ক্লাবটি। সেই উজ্জ্বল দিনের স্মৃতিতেই সাম্প্রতিক উৎসব।, কাশ্মীরে জঙ্গি আন্দোলনের উত্তাল পর্বে চতুর্থ রাজপুতানা রাইফেলসের হাতে ১৯৯১-এর ২৩ ও ২৪ ফেব্রুয়ারি রাতে কুপওয়ারা জেলার কুনান-পোশপোরায় তল্লাশির নামে প্রায় ৫০ জন মহিলাকে ধর্ষণের যে ঘটনা ঘটে, তা জম্মু ও কাশ্মীর এবং ভারত— দুই সরকারই মুছে দিতে চেয়েছে। স্মৃতিকে হাতিয়ার করে তার বিরুদ্ধে পাঁচ কাশ্মীরি তরুণী এসার বাতুল, ইফ্রা বাট, সামরিনা মুস্তাক, মুনাজা রশিদ আর নাতাশা রাঠের উদ্যোগী হয়েছেন, কী করে এই মামলা আবার নতুন করে শুরু করা যায়। ২০১৩-য় নির্ভয়ার ঘটনা তাঁদের উদ্বুদ্ধ করে সেই আক্রান্ত মেয়েদের খুঁজে বের করে ইতিহাস আর আইনি লড়াইটাকে নতুন ভাবে লেখার। সেই বই ডু ইউ রিমেম্বার কুনান পোশপোরা দিল্লির জুবান-এর ‘দক্ষিণ এশিয়ায় যৌননিগ্রহ ও পার পেয়ে যাওয়া’ প্রকল্পে প্রথম গবেষণা প্রকাশনা। আজ সাড়ে ৪টেয় মৌলালি যুবকেন্দ্রে গ্রন্থপ্রকাশ উপলক্ষে আলোচনাসভায় ইফ্রা ও নাতাশা থাকবেন। আয়োজনে উইমেন এগেনস্ট সেক্সুয়াল ভায়োলেন্স অ্যান্ড স্টেট রিপ্রেসন, পশ্চিমবঙ্গ।. মধুর এই পোস্টে আমরা আরো কিছু mcq gk practice sets দেখে নেব। এর আগে মোট 16 টি এমসিকিউ জিকে প্র্যাকটিস সেটউmcq gk …